বিগত ৩০/০১/২০২১ইং রোজঃ শনিবার,
মজনু আকন গং...চম্পা বেগম কে আজে বাজে ভাষায় গলাগালি করে এবং ভিবিন্ন রকম হুমকি দামকি দেয়।
মজনু গং...চম্পা বেগম এর ৫০/৬০ বছরের স্থায়ী বসত বাড়ি বেদখল দেওয়ার হুমকি দামকি দেয়। জিবন নাশের হুমকি প্রধান করে।
বিগত ৩১/০১/২০২১ইং রোজঃ রবিবার।
চম্পা বেগম এর ছোট ছেলে ফিরোজ কে ডেকে নিয়ে শ্রীপুর আকন বাড়ির সম্মুখে মজনু গং শারিরীক নির্যাতন চালায়।
বিগত ২৫/০২/২০২১ইং রোজঃ বৃহস্পতিবার
১.মজনু আকন গং এবং তাদের বোন জামাই ২.আলমগির হোসেন মিয়া গং পিতাঃ মৃত্যুঃ হামেদ মিয়া এবং
৩.নুরইসলাম গং পিতাঃ মৃত্যুঃ হামেদ মিয়া।
তাদের আরো আত্মীয় স্বজন সহ সকলে সু-পরিকল্পিত ভাবে...!
চম্পা বেগম এর বসত বাড়িতে অবৈধ ভাবে সন্ত্রাসী হামলা,তান্ধব চালিয়েছে।
মজনু আকন গং...চম্পাবেগম এর স্বামীর রেখে যাওয়া ৫০/৬০ বছর এর স্থায়ী বসত বাড়িতে হামলা চালিয়ে গাছপালা কর্তন সহ বহু ক্ষয়ক্ষতি করেছে...!
২৫ ফেব্রুয়ারী...মজনু গং ভোর কুয়াসার ভিতরে বাইকে করে ভাড়া করা মাস্তান এবং লেডিস মাস্তান দিয়ে চম্পা বেগম এর বসত বাড়ির চারপাশ ঘেরাও দিয়ে ফেলে! এবং চম্পাকে ও চম্পার ছোট ছেলে কে অস্র নিয়ে দৌড়ানি দেয় মজনু গং এর সন্ত্রাসীরা।
চম্পা বেগম কে এবং চম্পার ছোট ছেলে কে ঘড়ের ভিতর আটকে রেখে চম্পার বসতকৃত লাগানো গাছ অবৈধ ভাবে কেঁটে সেহুলো পিলার এর সাথে চম্পা বেগম এর বসত বাড়িতে বসিয়ে তাহার সাথে কাঁটাতার এবং পেরেক মেরে মজনু গং...চম্পা বেগম এর প্রতিবেশী আলমগির হোসেন মিয়া এর বাড়ির সাথে বাউন্ডারি দিয়ে দখলের উল্লাসে মেতে থাকে...।
এমন সন্ত্রাসী কার্যক্রম দেখে আশে পাশের কেহ আসার সাহস পায়নি।
চম্পা বেগম নেশনাল ইমারজেন্সী সার্ভিসে কল করে জিবন রক্ষা করে।
পুলিশ ঘটনা স্থলে আসার খবর পেয়ে ততক্ষুনে মজনু আকন গং তাদের বসানো বাউন্ডারী এর ভিতরে থাকা চম্পাবেগম এর বসত বাড়ির টয়লেট ভেঙ্গে ভরাট করে দিয়ে টয়লেটের সকল মালামাল সহ ফলফলাদি গাছ অন্যান্য গাছ নিয়ে পালিয়ে যায়। এতে চম্পা বেগম এর প্রায় ১,০০,০০০/- একলক্ষ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়
নেশনাল ইমার্জেন্সী ভান্ডারিয়া থানা মাধ্যম থেকে পুলিশ এসে চম্পা কে এবং চম্পার ছোট ছেলে কে উদ্ধার করে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেয়। এবং থানায় গিয়ে অভিযোগ দিতে বলে।
উক্ত সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা চম্পা বেগম গৌরিপুর ইউনিয়ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় এর প্রত্নন প্রধান শিক্ষক জনাব আলি আহম্মেদ স্যার, সমাজ সেবক আলি হোসেন খন্দকার, শিক্ষানুরাগী শামিম সেপাই, জনাব মাহতাব মিয়া।
সমাজের সর্বস্তরের মানুষ কে জানালে তারা সকলে এমন সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা জানায় এবং চম্পা বেগম কে থানায় গিয়ে লিখিত অভিযোগ দিতে বলে।
চম্পা বেগম অসহায় এবং গরিব মানুষ।
চম্পা বেগম এর স্বামী ১৪/০৭/২০০৭ইং সনে মৃত্যু বরন করিয়াছে।
দুটি সন্তান নিয়ে কোন মতে অভাবের সংসার চলে।
তার স্বামীর মৃত্যু পর থেকে চারদিক এর অন্যায় অত্যাচার যুলুমে কোন মতে বেঁচে আছে।
বাদিঃ
১/ চম্পা বেগম স্বামীঃ মৃতঃ মুজাহার হোসেন।
সাং- গৌরিপুর, থানাঃ ভান্ডারিয়া, জেলাঃ পিরোজপুর।
বিবাদিঃ
১/মজনু আকন,
পিতাঃ মকবুল হোসেন
সাং-শ্রীপুর, থানাঃ ভান্ডারিয়া, জেলাঃ পিরোজপুর।
২/আলমগির হোসেন মিয়া,
পিতাঃ মৃতঃ হামেদ মিয়া
সাং-তেওয়ারিপুর, থানাঃ ভান্ডারিয়া, জেলাঃ পিরোজপুর।
৩/নুরইসলাম
পিতাঃমৃতঃ হামেদ মিয়া
সাং- তেওয়ারিপুর, থানাঃ ভান্ডারিয়া, জেলাঃ পিরোজপুর।
গৌরিপুর মৌজার ১১২০খতিয়ানের, ৩৯০৫দাগের জমি।
চম্পার স্বামীর নামে চম্পার দখলে।
যেটা বর্তমানে সন্ত্রাসীরা বাউন্ডারি দিয়েছে।
Comments
Post a Comment