পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া পৌর শহরে টিএন্ডটি সড়কটি সামান্য বৃষ্টি হলেই পানিতে ডুবে যায়। যার ফলে বিভিন্ন জায়গার গর্তে পানিতে ডুবে যাওয়ায় রিক্সা, অটো রিক্সার চলাচলে চরম দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। রাস্তাটিতে পানি জমাট থাকায় দেখে মনে হবে ডোবা। যার ফলে আটকা পড়ছে কাঁচামালের ও চালের ট্রাক। জনসাধারণের হেটে চলতে চরম দূর্ভোগ পোহাতে হয়।
ভান্ডারিয়া পৌর শহরে সাবেক সদর ইউনিয়ন পরিষদ টিএনটি থেকে বাসষ্ট্যান্ড পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সড়কটি গত বছরে কার্পেটিং করা হয়েছিল। এখন রাস্তাটির চিহ্ন পানিতে ডুবে যাওয়ার কারণে প্রায় জায়গাই কম দেখা যায়। বৃষ্টি হলেই সড়কে সৃষ্টি হওয়া বড় বড় গর্তে পানি জমে থাকে। পানি চলাচলের জন্য সড়কের পাশে ড্রেনের ব্যবস্থা থাকলেও তা পরিস্কারের কোন ব্যবস্থা নেই। ফলে মানুষ ও বিভিন্ন যানবহনের চলাচলে দূর্ভোগ পোহাতে হয়। এ সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মালবাহী ও যাত্রীবাহী গাড়ি চলাচল করে থাকে। ভান্ডারিয়া পৌরসভার টিএন্ডটি সড়কের বাসিন্দা ডিম ব্যবসায়ী মো. মঞ্জু কবিরাজ জানায়, বৃষ্টি হওয়ার করণে বড় বড় গর্তে পানি জমাট থাকায় আমার ডিমের সাজিসহ আমি রাস্তায় ছিটকে পরে গিয়েছি। এতে আমার সব ডিম ভেঙ্গে নষ্ট হয়ে যায়। এছাড়াও এই গুরুত্বপূর্ণ সড়কটি দিয়ে প্রতিদিন জনসাধরণ চলাচলে বিঘ্ন ঘটছে। সড়কটি অচিরেই মেরামত করার জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে জোর দাবী জানিয়েছে এলাকাবাসী।
ভান্ডারিয়া পৌর শহরে সাবেক সদর ইউনিয়ন পরিষদ টিএনটি থেকে বাসষ্ট্যান্ড পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সড়কটি গত বছরে কার্পেটিং করা হয়েছিল। এখন রাস্তাটির চিহ্ন পানিতে ডুবে যাওয়ার কারণে প্রায় জায়গাই কম দেখা যায়। বৃষ্টি হলেই সড়কে সৃষ্টি হওয়া বড় বড় গর্তে পানি জমে থাকে। পানি চলাচলের জন্য সড়কের পাশে ড্রেনের ব্যবস্থা থাকলেও তা পরিস্কারের কোন ব্যবস্থা নেই। ফলে মানুষ ও বিভিন্ন যানবহনের চলাচলে দূর্ভোগ পোহাতে হয়। এ সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মালবাহী ও যাত্রীবাহী গাড়ি চলাচল করে থাকে। ভান্ডারিয়া পৌরসভার টিএন্ডটি সড়কের বাসিন্দা ডিম ব্যবসায়ী মো. মঞ্জু কবিরাজ জানায়, বৃষ্টি হওয়ার করণে বড় বড় গর্তে পানি জমাট থাকায় আমার ডিমের সাজিসহ আমি রাস্তায় ছিটকে পরে গিয়েছি। এতে আমার সব ডিম ভেঙ্গে নষ্ট হয়ে যায়। এছাড়াও এই গুরুত্বপূর্ণ সড়কটি দিয়ে প্রতিদিন জনসাধরণ চলাচলে বিঘ্ন ঘটছে। সড়কটি অচিরেই মেরামত করার জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে জোর দাবী জানিয়েছে এলাকাবাসী।
Comments
Post a Comment